কিভাবে একটি ব্লগের জন্য ভালোমানের Niche বাছাই করবেন?
Posted by
আসাদ
Your Ads Here
বর্তমান সময়ে নতুন জেনারেশনের প্রায় সবাই একটি নিজের ব্লগ তৈরি করে অনলাইনে লেখালেখি করতে চায়। এ ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে সমস্যার সম্মুখিন হন সেটি হচ্ছে ব্লগের Niche নির্ধারণ। কারন ব্লগে লেখালেখি শুরু করার পূর্বে সবার মাথায় বিভিন্ন টপিক ঘুরপাক খায়, আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখব বা ব্লগিং শুরু করব। এ ক্ষেত্রে অধিকাংশ লোক তার ব্লগের জন্য উপযুক্ত Niche বাছাই করতে পারেন না বলে পরবর্তীতে ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারেন না। তাছাড়া বেশীর ভাগ নতুন ব্লগারগণের Niche বিষয়ে কোন ধারনা না থাকার কারনে বিভিন্ন বিষয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুপযুক্ত Niche নিয়ে ব্লগিং শুরু করে দেন।
ব্লগিং শুরু করার পূর্বে আপনার মাথায় হয়ত হাজার হাজার Niche উকি মারবে। তখন এই হাজার Niche থেকে আপনার জন্য কোনটি উপযুক্ত হবে সেই বিষয়ে ধারনা না থাকার জন্য ভূল Niche বাছাই বা নির্ধারণ করে ব্লগিং শুরু করে দেন। অথচ আপনি হয়ত জানেন না যে, ব্লগিং এর ধারাবাহিকতা ও জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য ব্লগিং শুরু করার পূর্বে সব কিছু যাচাই বাছাই করে ব্লগের Niche নির্ধারণ করতে হয়। কারণ একটি ব্লগের জন্য সঠিক ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা না থাকলে কেউই বেশী দিন ব্লগিংয়ে ঠিকতে পারবে না।
তাছাড়া প্রত্যেক ব্লগার ব্লগিং এর মাধ্যমে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করার জন্য ব্লগিং শুরু করেন। এ ক্ষেত্রে আপনি যে Niche নিয়ে ব্লগিং শুরু করছেন সেটি অনলাইনে কি পরিমান সার্চ করা হচ্ছে, গুরুত্ব কতটুকু ও প্রতিযোগিতা কি পরিমান রয়েছে, সেই সকল বিষয় পর্যালোচনা ও যাচাই বাছাই এর পর একটি উপযুক্ত Niche বাছাই করে ব্লগিং শুরু করতে হয়। আজকের পোস্টে আমরা একটি ব্লগের জন্য ভালমানের Niche বাছাই সহ এর সুবিধা ও সার্বিক বিষয়ে নিয়ে টপিক আকারে আলোচনা করব।
একটি ব্লগ Niche কি?
একটি ব্লগের Niche বলতে ব্লগের নির্ধারিত টপিককে বুঝানো হয়ে থাকে। আপনি যে বিষয় নিয়ে ব্লগিং করবেন সেই কাঙ্খিত ও উপযুক্ত টপিক হচ্ছে আপনার ব্লগের Niche.
আপনি হয়ত আমার লেখার মধ্যে ভালোভাবে লক্ষ্য করেননি যে, আমি উপরের Niche এর সংজ্ঞার মধ্যে লিখেছি নিস বলতে “উপযুক্ত টপিক” বুঝায়। এখানেই বেশীরভাগ ব্লগার ভূল করে থাকেন। যে কেউ তার ব্লগের জন্য টপিক নির্ধারণ করতে পারেন কিন্তু উপযুক্ত টপিক নির্ধারণ করতে সক্ষম হন না। আমি বিষয়টি উদাহরণ এর মাধ্যমে আরো পরিষ্কার করার চেষ্টা করছি।
উদাহরণঃ ধরুন আপনার একটি চায়ের দোকান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আপনি চায়ের পাশাপাশি কফি ও বিস্কুট রাখতে পারবেন। কারণ সাধারণ নিয়েমে ক্রেতারা চায়ের দোকানে বসে চা এর পাশাপাশি কফি ও বিস্কুট চাইবে বা চাইতে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনার চায়ের দোকানে মোবাইল বা আলু পঠলের ব্যবসা খোলে রাখলে ক্রেতারা মোবাইল বা আলু কোনটাই কিনতে আসবে না। একটি চায়ের দোকানে স্বভাবতই চা খাওয়ার জন্য কস্টমার আসবে। আপনি চায়ের দোকানে আলু পঠল এর ব্যবসা শুরু করলে লাভের পরিবর্তে দোকনের চা ও কফি এর কাস্টমার কমে যাবে। ঠিক একই ভাবে আপনি এন্ড্রয়েড বিষয় নিয়ে ব্লগিং করলে শুধুমাত্র এন্ড্রয়েড নিয়ে লিখবেন।
বিষয়টি আরো ক্লিয়ার করার জন্য উদাহরনটি আরেকটু লম্বা করছি। ধরুন আপনি এন্ড্রয়েড Niche নির্ধারণ করে ব্লগিং করবেন। এখানেও চায়ের দোকানে আলু পঠলের ব্যবসার মত এলোমেলো করে দেওয়ার অনেক বিষয় রয়েছে। আপনি এন্ড্রয়েড টিপস ও ট্রিকস নিয়ে লেখালেখি করলে শুধুমাত্র টিপস ও ট্রিকস নিয়ে লিখবেন। কখনো এন্ড্রয়েড ফোনের রিভিউ বা এন্ড্রয়েড এ্যাপস এর রিভিউ নিয়ে লিখবেন না। এই বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত নয় এ রকম আরো অনেক Niche রয়েছে যেগুলো নিয়ে কখনোই লিখবেন না। তাতেকরে বেশী লাভবান হওয়ার আশায় আপনার মূল ব্লগের Niche নষ্ট হওয়ে যাবে এবং সার্চ ইঞ্জিনের অর্গানিক ট্রাফিক কমে যাবে।
কেন একটি ব্লগের Niche নির্ধারণ করা প্রয়োজন?
একটি ব্লগের উপযুক্ত Niche নির্ধারনের পেছনে অনেক ধরনের কারন রয়েছে। ব্লগের নিস নির্ধারনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। কারণ এটি অত্যান্ত জঠিল ও লম্বা একটি বিষয়। আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা না করে সংক্ষেপে Niche এর গুরত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বুঝানোর চেষ্টা করব।
একজন মানুষ স্বভাবত ও প্রকৃতগতভাবে একটি অথবা দুটি বিষয়ে অভীজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন। একজন মানুষ কোনভাবে বাস্তব জীবনে সবজান্তা হতে পারবে না। এখানে প্রথমে আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কোন বিষয় ভালোভাবে জানেন, বুঝেন ও কোন বিষয়ে কাজ করার জন্য আপনার আগ্রহ কাজ করে। আপনার যে বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে লিখলেও খুব বেশী দিন ধারাবাহিকভাবে লিখে যেতে পারবেন না। কারণ ব্লগিং হচ্ছে দীর্ঘ মেয়াদি একটি বিষয়। এ ক্ষেত্রে আপনি কোন নির্ধারিত বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান সম্পন্ন না হলে ব্লগিং কন্টিনিউ করে যেতে সক্ষম হবেন না। এতেকরে মাঝপতে এসে আপনাকে ব্লগিং হতে ঝরে পরতে হবে কিংবা ব্লগের Niche পরিবর্তন করতে হবে। যার ফলে মিশ্রিত Niche দিয়ে দীর্ঘ দিন ব্লগিং করেও সফলতায় পৌছতে পারবেন না।
তাছাড়া আপনি যে Niche নিয়ে ব্লগিং করবেন সেটির প্রতিযোগিতা কতটুকু রয়েছে, ইন্টারনেট মার্কেটে এর মূল্য কতটুকো রয়েছে, সার্চ ইঞ্জিনে কি পরিমানে খোঁজা হয়ে থাকে ও সেই Niche নিয়ে কাজ করলে কি পরিমানে আয় করার যাবে ইত্যাদি বিষয়গুলো ভালোভাবে পর্যালোচনা করে সার্বিক বিষয় বিবেচনায় সবচাইতে উপযুক্ত Niche নির্ধারণ করতে হয়। আপনি সবকিছু যাচাই বাছাই শেষে সঠিক ও ভালোমানের উপযুক্ত Niche নির্ধারণ করতে সক্ষম হলে ব্লগের সফলতা ও টাকা ইনকাম দুটি বাড়াতে পারবেন।
উদহারণ হিসেবে ধরে নিলাম আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার। এ ক্ষেত্রে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে সম্পৃক্ত এমন Niche নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কখনো গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে সফল হতে পারবেন না। এরূপ অবস্থায় আপনার প্রধান Niche হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। তারপর ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কোন বিষয়ে আপনি অধিক দক্ষ সেটি নির্বাচন করতে হবে।
সর্বশেষঃ আমি পুরো বিষয়ের মধ্যে বার উদাহরনের মাধ্যমে Niche বিষয়ে আপনাদের পরিষ্কার ধারনা দেওয়া চেষ্টা করেছি। আসলে এ বিষয় নিয়ে বর্ণনা করে কখনো শেষ করা যাবে না। তারপরও পুরো বিষয়টা সংক্ষেপে ক্লিয়ার করার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। আপনি এই লিংক থেকে কিছু নির্ধারতি গুরুত্বপূর্ণ Niche দেখতে পাবেন। এই Niche গুলোর যেকোন একটি নিয়ে কাজ করতে পারলে আপনি ব্লগিং করে সহজে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
কিভাবে ব্লগের Niche বাছাই করবেন?
আমাদের উপরের বর্ণনা ও আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয় বুঝে গেছেন যে, Niche কি এবং একটি ব্লগ শুরু করার ক্ষেত্রে Niche এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা কতটুকো রয়েছে। এখানে আমি আপনাদের নিস এর সকল টপিক বাছাই করে দিতে পারব না। কারণ ব্লগিং এর জন্য কোটি কোটি Niche রয়েছে যেগুলো বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। তবে আপনি কিভাবে আপনার ব্লগের জন্য উপযুক্ত Niche বাছাই বা নির্ধারণ করবেন সেই বিষয়ে একটি পরিষ্কার ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করব।কোন্ কোন্ বিষয়ে আপনি অভীজ্ঞ?
ইন্টারনেট বিশ্বে কোটি কোটি ব্লগ রয়েছে। ব্লগিং শুরুর পূর্বে অন্যান্য ব্লগারগণ কি করছে বা কিভাবে ব্লগিং করছে সে দিকে দৃষ্টি না দিয়ে আপনি কোন বিষয়ে অভীজ্ঞতা সম্পন্ন সে দিকে দৃষ্টি দেবেন অর্থাৎ আপনি কোন বিষয় ভালোভাবে জানেন, বুঝেন ও কাজ করার আগ্রহ রাখেন সেটি নির্ধারণ করতে হবে। উদাহরণ স্বরুপ- নিচের কোন বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা রয়েছে।- আপনি কি একজন এক্সপার্ট?
- গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
- ওয়েব ডেভেলপার।
- কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার।
- মিউজিশিয়ান।
- কবি বা লেখক।
- অনলাইন মার্কেটার।
উদহারণ হিসেবে ধরে নিলাম আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার। এ ক্ষেত্রে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে সম্পৃক্ত এমন Niche নিয়ে কাজ করতে পারবেন। আপনি একজন ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কখনো গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে সফল হতে পারবেন না। এরূপ অবস্থায় আপনার প্রধান Niche হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। তারপর ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কোন বিষয়ে আপনি অধিক দক্ষ সেটি নির্বাচন করতে হবে।
কোথা থেকে Niche বাছাই করবেন?
আপনি ইতোপূর্বে জেনে গেছেন যে, আপনি কোন বিষয়ে অভীজ্ঞ ও কোন কোন Niche নিয়ে দীর্ঘ মেয়াদি কাজ করতে পারবেন। এখন আপনার কাঙ্খিত Niche এর Keyword ব্যবহার করে Google Keyword Planner হতে আপনার Niche এর সকল বিষয়ে ধারনা পেয়ে যাবেন। এ বিষয়ে আমি বেশী কিছু বলতে চাইছি না, কারণ আমরা ইতোপূর্বে Google Keyword Planner হতে কীওয়ার্ড বাছাই করার বিষয়ে একটি পোষ্ট শেয়ার করেছি। গুগল কীওয়ার্ড প্লানার হতে আপনার প্রধান Niche এর যাবতীয় কীওয়ার্ড সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবেন।কি কি দেখে Niche বাছাই করবেন?
সব ধরনের ব্লগার এই কমন একটা প্রশ্ন করেনন যে, আমি কি ধরনের Niche নিয়ে কাজ করলে সফল হতে পারব বা ব্লগ হতে বেশী টাকা আয় করতে পারব। আপনার কাঙ্খিত Niche এর কোন কোন বিষয় দেখে আপনি নিস নির্ধারণ করবেন সে বিষয়ে সংক্ষেপে তুলে ধরছি।১। প্রতিযোগিতা যাচাইঃ
প্রথমেই দেখতে হবে আপনার কাঙ্খিত Niche এর প্রতিযোগিতা কেমন? আপনি যে বিষয়ে ব্লগিং করবেন সেটি যদি অধিক কম্পিটেটিব হয় তাহলে ব্লগিং করে সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফিক সংগ্রহ করতে অনেকট বেগ পেতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনার Niche এর যে বিষয়ে কম বা মাঝারি প্রতিযোগিতা রয়েছে সেই Niche নিয়ে ব্লগিং করার চেষ্টা করবেন। তাহলে সহজে সার্চ ইঞ্জিন হতে সহজে ভিজিটর পেতে সক্ষম হবেন।২। অনলাইন চাহিদাঃ
আপনার কাঙ্খিত Niche এর চাহিদা আছে কি না সেটা অবশ্যই দেখতে হবে। যেই বিষয়ে ব্লগিং করবেন সেটির যদি অনলাইনে চাহিদা না থাকে তবে আপনি সেই Niche নিয়ে কাজ করে ট্রাফিক পাবেন না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় একটি প্রোডাক্ট এর অফলাইনে অনেক চাহিদা রয়েছে কিন্তু অনলাইনে তেমন চাহিদা নেই। সুতরাং আপনার নির্বাচিত Niche এর অনলাইনে চাহিদা আছে কিনা ভালোভাবে যাচাই করে নেবেন।৩। কি পরিমান আয় করা যাবে?
আমি আগেও বলেছি ব্লগিং করার পেছনে সবার একটি মুখ্য উদ্দেশ্য থাকে। আর সেই মূখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্লগ হতে টাকা আয় করা। আপনি যে Niche নিয়ে কাজ করবেন সেটির CPC ও RPM অবশ্যই যাচাই করবেন। কারন আপনারা সবাই জানেন যে, CPC ও RPM এর উপর ব্লগের আয় নির্ভর করে। এ ক্ষেত্রে যে Niche এর মূল্য বেশী সেই Niche নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করবেন।কোয়ালিটি কনটেন্টঃ
এই প্যারাটি একটি ব্লগের Niche বাছাই সংক্রান্ত বিষয়ের মধ্যে পড়ে না বা আজকের বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত নয়। তারপরও আমি আপনাদের বিষয়টি এই জন্য ক্লিয়ার করছি যে, অনেকে অল্পদিন ব্লগিং করে বলবেন আমি আপনার কথামত ব্লগের Niche নির্ধারণ করেছি কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন হতে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পাচ্ছি না। আপনি একটি বিষয় অবশ্যই মনে রাখবেন, যে বিষয় নিয়ে ব্লগিং করেন না কেন সেটির মধ্যে অবশ্যই কোয়ালিটি থাকতে হবে। কারণ কনটেন্ট এর মধ্যে কোয়ালিটি রাখতে না পারলে আপনি যেই Niche নির্ধারণ করেন না কেন সার্চ ইঞ্জিন হতে ট্রাফি সংগ্রহ করতে ব্যার্থ হবেন।সর্বশেষঃ আমি পুরো বিষয়ের মধ্যে বার উদাহরনের মাধ্যমে Niche বিষয়ে আপনাদের পরিষ্কার ধারনা দেওয়া চেষ্টা করেছি। আসলে এ বিষয় নিয়ে বর্ণনা করে কখনো শেষ করা যাবে না। তারপরও পুরো বিষয়টা সংক্ষেপে ক্লিয়ার করার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। আপনি এই লিংক থেকে কিছু নির্ধারতি গুরুত্বপূর্ণ Niche দেখতে পাবেন। এই Niche গুলোর যেকোন একটি নিয়ে কাজ করতে পারলে আপনি ব্লগিং করে সহজে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
Your Ads Here
নবীনতর পোস্টসমূহ
নবীনতর পোস্টসমূহ
পুরাতন পোস্টসমূহ
পুরাতন পোস্টসমূহ
মন্তব্যসমূহ